১৯৬৫ সালের পারিবারিক মুসলিম আইন অনুযায়ী শালিস পরিষদ পরিচালিত হয়। শালিসী পরিষদে তালাক, বহু বিবাহ, খোরপোষ বিষয়ক বিরোধ নিষ্পত্তি করা হয়ে থাকে। বাদী ও বিবাদী পক্ষের মনোনীত দুজন এবং চেয়ারম্যান সহ তিন সদস্য বিশিষ্ট সালিসী পরিষদ গঠিত হয়। এর সংখ্যা ৩ জন থেকে ৫ জন ও হতে পারে। উভয় পক্ষেরই আত্মপক্ষ সমর্থন এবং নিজের পক্ষে কথা বলার স্বাধীনতা থাকে। সালিসী পরিষদ উভয় পক্ষের কথা বার্তা যুক্তি তর্ক শেষে পারিবারিক মুসলিম আইন অনুযায়ী সিদ্ধান্ত প্রদান করেন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস